প্রতিটি বীজ থেকে ফুটে উঠবে একেকটি গাঢ় লাল প্রেমময় গোলাপ — যা শুধু আপনার বাগান নয়, আপনার মনও ভরে দেবে!
গোলাপ ফুলের ভাষা বলে: “অন্তর থেকে আগুন জ্বালানো ভালোবাসা ও নির্ভেজাল পবিত্রতা।”
নগর জীবনে যারা একটুখানি সৌন্দর্য ও সুগন্ধ খুঁজছেন — তাদের জন্য রেড রোজ সিডসই একমাত্র উত্তর।

---

🌹 ফুলটির পরিচিতি ও বৈশিষ্ট্য: লাল গোলাপ

玫瑰 (Rose) এক প্রাচীন ও রোমান্টিক ফুল, যা সুগন্ধি, রঙ ও সৌন্দর্যের জন্য বিশ্বব্যাপী বিখ্যাত।
এই প্যাকেটে যে জাতটি রয়েছে, সেটি হল:

• রঙ: উজ্জ্বল গাঢ় লাল (Classic Red)

• আকৃতি: ফুলের পাপড়িগুলো বেশ ঘন, সূক্ষ্মভাবে গোঁজানো

• গাছের ধরন: খাড়া ও মাঝারি ঝোপালো (১-১.৫ মিটার পর্যন্ত বাড়ে)

• ফুল ধরার সময়: চারা গজানোর ৭০–৯০ দিনের মধ্যে প্রথম ফুল

• ফুলের সুগন্ধ: মধ্য থেকে প্রবল সুগন্ধি, দিনভর স্থায়ী

• এক গাছে বহু ফুল ধরে, এবং বারবার কাটলে আবারও ফুল ফোটে

---

📌 পুষ্টিগুণ, চাহিদা ও ফলন:লাল গোলাপ

যদিও গোলাপ সরাসরি খাদ্য ফসল নয়, তবে এর ব্যবহার বহুবিধ:

• ফুলের পাপড়ি দিয়ে তৈরি হয় জ্যাম, গোলাপ জল, ও হারবাল চা

• রূপচর্চায় ও সুগন্ধি তৈরিতে গোলাপ অপরিহার্য

• প্রতি ১ বর্গমিটার জায়গায় ৩–৫টি গাছ বসানো যায়

• এক মৌসুমে প্রতি গাছে ২০–৩০টি ফুল পেতে পারেন নিয়মিত যত্নে

---

🌱 বাংলাদেশে কেন উপযুক্ত ও চাষযোগ্য:

বাংলাদেশের আবহাওয়ায় গোলাপ দারুণভাবে মানিয়ে নেয়। বিশেষ করে:

• অক্টোবর থেকে মার্চ পর্যন্ত শীত ও বসন্তকাল ফুল চাষের আদর্শ সময়

• দিনে ২৫–৩০°C তাপমাত্রা এবং রাতে ১৫–২০°C হলেই সবচেয়ে ভালো ফলন

• শহর, শহরতলি বা গ্রাম — যেকোনো স্থানে ফুলদানী, গামলা, ছাদবাগান বা খোলা মাঠে চাষ সম্ভব

• ফুল বিক্রয়ের জন্য চেইন শপ, বাজার, ও ওয়েডিং ডেকরেটরদের কাছে বিশাল চাহিদা

• উদ্যোক্তাদের জন্য “Cut Flower Farming” হিসেবে একে নতুন লাভজনক উদ্যোগে রূপান্তর করা সম্ভব

---

✅ আমাদের থেকেই কেন নিবেন: লাল গোলাপ

• 🌱 NONGJIAWANG কোম্পানির সরাসরি আমদানি করা আসল হাই কোয়ালিটি বীজ

• 📦 প্যাকেটের স্পষ্ট ছবি ও QR কোডসহ আসল পণ্য যাচাইযোগ্য

• 💰 বিশ্বস্ততার সঙ্গে ন্যায্য ও পাইকারি দাম

• 🛡️ অঙ্কুরোদ্গম হার ≥৭৫%, বিশুদ্ধতা ≥৯৫% গ্যারান্টিযুক্ত

• 🌹 ফুল ফুটানোর গ্যারান্টি কার্ড ও পরামর্শ সাপোর্ট

• ⚠️ বাজারে অনেকেই সাধারণ গোলাপ বা দেশি জাত বিক্রি করে বিদেশি নামে — আমরা দিই সত্যিকারের রেড রোজ বীজ

 

গোলাপের বীজ সাধারণ ফুলের বীজের মতো সরাসরি বপন করা যায় না, এটিই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পার্থক্য। 🌹

🔎 কারণ

• গোলাপ সাধারণত কাটিং (কঞ্চি), গ্রাফটিং বা কলম, এবং চারা দিয়েই চাষ হয়।

• গোলাপের বীজ থেকেও গাছ হয়, তবে এটি সময়সাপেক্ষ এবং বাংলাদেশে খুব কম প্রচলিত।

---

🌱 গোলাপ বীজ থেকে চারা

1. বীজ প্রস্তুতি (Stratification)

   • বীজকে ভেজা টিস্যু/বালিতে রেখে ফ্রিজে (৪–৫°C) প্রায় ৬–৮ সপ্তাহ রাখতে হয়।

   • এটি না করলে বেশিরভাগ বীজ অঙ্কুরোদগম করে না।

2. বপন

   • ঠান্ডা অবস্থার পর বীজ বের করে ঝুরঝুরে মাটিতে পাতলা করে বপন করতে হবে।

   • হালকা মাটি চাপা দিতে হবে (১ সেমি’র কম)।

3. যত্ন

   • অঙ্কুরোদগম হতে ১–২ মাস পর্যন্ত সময় লাগতে পারে।

   • চারাগুলো খুব নরম হয়, তাই হালকা পানি দিতে হবে এবং সরাসরি রোদ থেকে বাঁচাতে হবে।

---

🆔 প্রোডাক্ট খোঁজার জন্য সিমিলার নাম (বাংলা ও ইংরেজি):

[গ্রাহকদের জন্য নয়]

• গোলাপ ফুলের বীজ

• রেড রোজ সিড

• High Quality Rose Seeds

• লাল গোলাপ ফুল বীজ

• Romantic Flower Seeds

• Wedding Rose Plant

---

🔍 SEO সুবিধার জন্য গুরুত্বপূর্ণ কীওয়ার্ড:

[গ্রাহকদের জন্য নয়]

• গোলাপ চাষ

• গোলাপ বীজ বাংলাদেশ

• rose flower seed

• nongjiawang rose

• romantic flower plant

• garden rose plant seed

• red rose seed BD

---

📦 তথ্যসূত্র ও মান যাচাই:লাল গোলাপ

✅ প্যাকেট থেকে সংগৃহীত:

• অঙ্কুরোদ্গম হার (৭৫%), বিশুদ্ধতা (৯৫%), পরিচ্ছন্নতা (৯৮%)

• ফুলের গঠন, গাছের উচ্চতা ও সুগন্ধ

• বপনের সময়কাল ও অঞ্চলভিত্তিক নির্দেশিকা

🔍 ওয়েবসাইট ও অতিরিক্ত উৎস থেকে বিশ্লেষণ:

• বাংলাদেশের জলবায়ু উপযোগিতা

• ঘরের বারান্দা থেকে বাণিজ্যিক খামার পর্যন্ত সম্ভাবনা

• ফুলের বাজারদর ও উদ্যোক্তা সুযোগ